Sunday, December 29, 2019

কত বছর পূর্তিতে কি কি জয়ন্তী হয়?

কত বছর পূর্তিতে কি কি জয়ন্তী হয়?

 ১। ২৫ বছর পূর্তিকে বলা হয় : রজত জয়ন্তী (Silver Jubilee)
২। ৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : সুবর্ণ জয়ন্তী / স্বর্ণ জয়ন্তী (Golden Jubilee)
৩। ৬০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : হীরক জয়ন্তী (Diamond Jubilee)
৪। ৭৫ বছর পূর্তিকে বলা হয় : প্লাটিনাম জয়ন্তী (Platinum Jubilee)
৫। ১০০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : শতবর্ষ (Centenary jubilee)
৬। ১৫০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : সার্ধশত (Sesquicentennial)
৭। ২০০ বছর পূর্তিকে বলা হয় : দ্বিশতবর্ষ (Bicentenary/ bicentennial)

Sunday, December 15, 2019

বিজয় দিবস (বাংলাদেশ) - Victory day of Bangladesh

বিজয় দিবস (বাংলাদেশ)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
পরিভ্রমণে ঝাঁপ দিনঅনুসন্ধানে ঝাঁপ দিন
বিজয় দিবস
Victory Day Parade.jpg
বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজ, ২০১২, জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ড, ঢাকা, বাংলাদেশ
আনুষ্ঠানিক নামবিজয় দিবস
পালনকারীবাংলাদেশবাংলাদেশ
উদযাপনপতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজজাতীয় সঙ্গীত এবং অন্যান্য দেশাত্ববোধক গান গাওয়া, রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ, বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
তারিখ১৬ ডিসেম্বর
সংঘটনবার্ষিক
বিজয় দিবস বাংলাদেশে বিশেষ দিন হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে দেশের সর্বত্র পালন করা হয়। প্রতি বছর ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশে দিনটি বিশেষভাবে পালিত হয়। ২২ জানুয়ারি, ১৯৭২ তারিখে প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে এই দিনটিকে বাংলাদেশে জাতীয় দিবস হিসেবে

Monday, August 19, 2019

Idioms English & Bengali - Page 1-4


A speech form or an expression of two or more words that means something other than the literal meanings of its individual words. Idiom is peculiar to itself grammatically or cannot be understood from the individual meanings of its elements. It is the specific grammatical, syntactic, and structural character of a given language.
There are thousands of idioms and they are used frequently in all languages. Here are the very common idioms of english to bangla.
·         a bad apple
·         a bed of roses
·         a bed of roses thorns
·         a black sheep
·         a blessing in disguise
·         a bolt from the blue

Friday, August 16, 2019

বানিয়াচং উপজেলা - Baniachong Upazila

বানিয়াচং উপজেলা

বানিয়াচং উপজেলা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বানিয়াচং
উপজেলা
ꠛꠣꠘꠤꠀꠌꠋ
বানিয়াচং সিলেট বিভাগ-এ অবস্থিত
বানিয়াচং
বানিয়াচং
বাংলাদেশে বানিয়াচং উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৪°৩২′২৪″ উত্তর ৯১°২০′১২″ পূর্ব উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগসিলেট বিভাগ
জেলাহবিগঞ্জ জেলা
আয়তন
 • মোট৪৮২.৪৬ বর্গকিমি (১৮৬.২৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[১]
 • মোট৩,৩৪,৬০৫
 • জনঘনত্ব৬৯০/বর্গকিমি (১,৮০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৩৮%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৩৩৫০ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৬০ ৩৬ ১১
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

বানিয়াচং (সিলেটি: ꠛꠣꠘꠤꠀꠌꠋ) বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের হবিগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। এটি বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।বানিয়াচং গ্রাম এশিয়ার বৃহত্তম এবং জনবহুল গ্রাম।[২][৩]

অবস্থান ও আয়তন[সম্পাদনা]

এই উপজেলার অবস্থান ২৪.৫৪১৭° উত্তর ৯১.৩৩৩৩° পূর্ব। উপজেলাটি আয়তন ৪৮২.৪৬ বর্গ কিলোমিটার। এর উত্তরে রয়েছে সুনামগঞ্জ জেলার শাল্লা উপজেলা এবং দিরাই উপজেলা, দক্ষিণে হবিগঞ্জ সদর উপজেলা ও লাখাই উপজেলা, পূর্বে নবীগঞ্জ উপজেলা ও হবিগঞ্জ সদর উপজেলা এবং পশ্চিমে আজমিরীগঞ্জ উপজেলাকিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন উপজেলা এবং অষ্টগ্রাম উপজেলা[৪]

নামকরণ[সম্পাদনা]

বানিয়াচং এর নামকরণ সম্পর্কে বহু মতভেদ রয়েছে। তবে অনেকের মতে বানিয়াচং এর পুটিয়াবিল নামে একটি প্রকান্ড বিল ছিল। এই বিলে নানা জাতীয় পাখি বসবাস করত। বানিয়া নামে এক শিকারী এই বিলে একটি চাঙ নির্মাণ করে পাখি শিকার করত। কালক্রমে এই বিলটি প্রাকৃতিক কারণে ভরাট হয়ে গেলে বহু উচ্চ বৃক্ষলতাদিপূর্ণ ভূমিতে পরিবর্তিত হয়। এ ‘বানিয়া’ ও ‘চাঙ’ শব্দ থেকে বানিয়াচং নামের উৎপত্তি বলে অনেকে মনে করেন।

ইতিহাস[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ আমল[সম্পাদনা]

বানিয়াচং গ্রাম ব্রিটিশ আমলে সিলেট জেলার অন্তর্গত ছিল। ১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে হবিগঞ্জ মহকুমা গঠিত হলে শাসনকার্যের সুবিধার জন্য বানিয়াচঙ্গ গ্রাম ও পার্শ্ববর্তী এলাকাসমূহ নিয়ে ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ আগস্ট ২৮৬৭ জি.জে. বিজ্ঞপ্তি মোতাবেক বানিয়াচং থানা গঠন করা হয়। ব্রিটিশ আমলে বানিয়াচঙ্গে থানা গঠিত হলে থানার সদর দপ্তর বানিয়াচঙ্গ গ্রামের পূর্বদিকে অবস্থিত নন্দীপাড়ার পূর্ব প্রান্তে স্থাপন করা হয়।

পাকিস্তান আমল[সম্পাদনা]

ব্রিটিশ আমল এবং পাকিস্তান আমলে (জেনারেল আইয়ুব খানের শাসন পূর্ববর্তী সময়ে) থানার প্রাঙ্গণ সকল সরকারি অনুষ্ঠানের কেন্দ্রস্থল ছিল। সেখানে বিভিন্ন দিবস উদ্‌যাপন করা হতো। ১৪ই আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচী এবং ঐ দিবস উপলক্ষে রাতের জমজমাট সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান থানা প্রাঙ্গণেই অনুষ্ঠিত হতো। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে বানিয়াচঙ্গ থানাকে ’ভিলেজ এইড’ প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ভিলেজ এইড প্রোগ্রামের সদর দপ্তর বড়বাজার সংলগ্ন ৩ নং কাঁচারী বাড়ীতে স্থাপন করা হয়। এ প্রোগ্রামের আয়ু বছর তিনেকেরও কম ছিল। তবে প্রোগ্রাম চলাকালীন ৩ নং কাঁচারী বাড়ী তথা প্রোগ্রামের সদর দপ্তর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। ভিলেজ এইড প্রোগ্রাম পরিত্যক্ত হলে থানায় সার্কেল অফিসারের পদ সৃষ্টি করা হয়। বানিয়াচঙ্গে সার্কেল অফিসারের দপ্তর প্রাথমিক ভাবে ডাক বাংলায় স্থাপন করা হয়। পরে কুমিল্লা সমবায় মডেলের বাস্তবায়নের কর্মসূচী হিসাবে থানা সদর গুলোতে থানা ট্রেনিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট কমপ্লেক্স বা টি.টি.ডি.সি. স্থাপন করার সময় সার্কেল অফিসারে দপ্তর দত্তপাড়ায় স্থানান্তর করা হয়। তখন থেকে থানার পরিবর্তে টি.টি.ডি.সি. সকল সরকারি কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আসছে। পরে এই টি.টি.ডি.সি. উপজেলা সদরে পরিণত হয়।

মুক্তিযুদ্ধে বানিয়াচং[সম্পাদনা]

বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধ সংগঠনে হবিগঞ্জের নেতৃবৃন্দ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পূর্বে এডভোকেট মোস্তফা আলী এমএনএ, কমান্ড্যান্ট মানিক চৌধুরী এমএনএ, লেঃ কর্ণেল (অব.) এম.এ. রব এমএনএ, গোপাল কৃষ্ণ মহারত্ন এমপি, এনামুল হক মোস্তফা শহীদ এমপিএ, মৌলানা আসাদ আলী এমপিএ, ডা. আবুল হাসিম এমপিএ, আব্দুল আজিজ চৌধুরী এমপিএ, এডভোকেট আফছর আহমদ, এডভোকেট চৌধুরী আব্দুল হাই, এডভোকেট সৈয়দ আফরোজ বখত, এডভোকেট মো. জনাব আলী, শ্রী কৃপেন্দ্র বর্মণ, মো. ইয়াকুত চৌধুরী প্রমুখের সমন্বয়ে গঠিত হয় সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ। এই পরিষদের সমন্বয়ক হিসাবে গঠিত হয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ।

বাংলাদেশ আমল[সম্পাদনা]

১৯৮২ খ্রিস্টাব্দের ১৫ তারিখে বানিয়াচঙ্গ থানাকে দেশের অন্যান্য থানার মতো প্রথমে মান-উন্নীত থানা এবং পরে উপজেলায় পরিণত করা হয়। তদানীন্তন উপ-প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক ও নৌবাহিনীর তদানীন্তন প্রধান রিয়ার এডমিরাল এম. এ. খান হেলিকপ্টার যোগে বানিয়াচঙ্গ এসে এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বানিয়াচঙ্গ থানার মান-উন্নয়নের সরকারি ঘোষণা প্রকাশ করেন এবং সরকারী আদেশটি বানিয়াচঙ্গের প্রথম টি.এন.ও. বাবু বিকাশ চৌধুরীর নিকট হস্তান্তর করেন।

প্রশাসনিক এলাকা ও কর্মকাণ্ড[সম্পাদনা]

বানিয়াচং থানা (বর্তমানে উপজেলা) ১৭৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৩৪ সালে একটি জেলার একটি মহকুমায় রূপান্তরিত হয়।

বানিয়াচং উপজেলা ১৫টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত। এগুলো হলো: বড়ইউড়ি, দক্ষিণ পশ্চিম বানিয়াচং, দক্ষিণ পূর্ব বানিয়াচং, দৌলতপুর, কাগাপাশা, খাগাউড়া, মকরমপুর, মান্দারী, মুরাদপুর, পাইলার কান্দি, পুখরা, সুজাতপুর, সুবিদপুর, উত্তর পশ্চিম বানিয়াচং এবং উত্তরপুর বানিয়াচং। এই ইউনিয়ন পরিষদ ২৩৭টি মৌজা এবং ৩৫৯টি গ্রামে বিভক্ত।[৫][৬]

  • চেয়ারম্যান:মোঃ আবুল কাশেম চৌধুরী[৬]
  • ভাইস চেয়ারম্যান:ফারুক আমিন তালুকদার
  • মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান:হাসিনা আক্তার।[৬]
  • উপজেলা নির্বাহী অফিসার:মামুন খন্দকার।

বানিয়াচং উপজেলায় বর্তমানে ১৫টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম বানিয়াচং থানার আওতাধীন।[৭]

ইউনিয়নসমূহ:

ভৌগোলিক উপাত্ত[সম্পাদনা]

ভূপ্রকৃতি[সম্পাদনা]

১৯২ বর্গমাইল আয়তন বিশিষ্ট এই উপজেলাটি হাওর দ্বারা বেষ্টিত।

নদ-নদী[সম্পাদনা]

  • সুটকি নদী
  • জিংড়ি নদী
  • শাহা বরাখ নদী
  • রত্না নদী

সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য[সম্পাদনা]

ভাষা[সম্পাদনা]

এই উপজেলার সাধারণ ভাষা বাংলা। তবে এই উপজেলায় বাংলা ভাষার দুটি কথ্য রূপ রয়েছে। একটি হল চওড়া ভাষা। যারা সাধারণত হাওড় এলাকায় বসবাস করেন এটি তাদের ভাষা। এটিকে সাধারণ ভাষা বলা যায়; যেমন- কেমন আছেন।

আরেকটি হল মাওড়া ভাষা। যারা উপজেলার পাশাপাশি অবস্থান করে তাদের ভাষা। যেমন- খিতা খবর, ভালানি।

উৎসব[সম্পাদনা]

এই উপজেলা একটি কৃষি নির্ভর উপজেলা হওয়ায় এদের উৎসবও হয় কৃষি নির্ভর। যেমন: নবান্নপহেলা বৈশাখরথ মেলা ইত্যাদি।

খেলাধুলা[সম্পাদনা]

বানিয়াচং উপজেলা এশিয়া মহাদেশের সবচয়ে বড় গ্রাম হওয়ায় এই উপজেলায় গ্রামীণ খেলার প্রচলন বেশি রয়েছে; যেমন- সাতছাড়া, লাটিমহা-ডু-ডুফুটবল, ইসিং বিসিং, মারবেল, ছোয়াছোয়ি, ক্রিকেটলাঠি খেলা, রাখাল খেলা ইত্যাদি। বানিয়াচং এর প্রাচীন স্পোর্টিং ক্লাবদের মধ্যে এ পর্যন্ত যেসকল স্পোর্টিং ক্লাবের নাম উল্লেখযোগ্য সেগুলি হল: আমবাগান স্পোর্টিং ক্লাব (১৯২৯), নওজোয়ান স্পোর্টিং ক্লাব (১৯৩৪), জুয়েল স্পোর্টিং ক্লাব, গ্রীনগার্ডস স্পোর্টিং ক্লাব, ইলাভেন সোলজার্স (১৯৮৮), সূর্যসেনা ক্রীড়া চক্র (১৯৭৬), প্রগতি ক্রীড়া চক্র (১৯৭৪) প্রভৃতি। এছাড়াও অনেক ক্রীড়া সংগঠনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়।

এককালে বানিয়াচং ছিল বৃহত্তর সিলেট তথা আসাম ও বঙ্গদেশের খেলাধুলার এক উল্লেখযোগ্য পীঠস্থান। উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড় বি রায় চৌধুরী (ভূপেন্দ্র চৌধুরী, ১৯১৩-১৯৯২), এসকে চৌধুরী (১৯১৫-১৯৭৮) এই গ্রামের সন্তান। উল্লেখ্য বি রায় চৌধুরী ছিলেন ঢাকা একাদশের সেরা খেলোয়াড়, মোহনবাগান স্পোর্টিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও উপমহাদেশের সেরা লেফট আউট। আগরতলা স্পোর্টিং ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক, আসাম প্রদেশ স্পোর্টস এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক, গৌহাটি মহারানা স্পোর্টিং ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।

জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]

বানিয়াচং উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৩,৩৪,৬০৫ জন, এর মধ্যে পুরুষ ১,৬৮,০১৯ জন এবং মহিলা ১,৬৬,৫৮৬ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ৬৯৪ জন।

শিক্ষা[সম্পাদনা]

এল আর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়
এল আর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়

বানিয়াচংয়ে ১টি সরকারি কলেজ সহ মোট ৩ টি কলেজ রয়েছে। ১টি সরকারি বালক ও ১টি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় সহ ২২ টি উচ্চ বিদ্যালয় রয়েছে।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

বানিয়াচং উপজেলা হাওর এলাকা হওয়ায় এখানে ৯০% জমিতে এক ফসল জন্মে। তাই এই উপজেলার ৯০% লোক কৃষির উপর নির্ভরশীল। বাকিদের অধিকাংশই প্রবাসী।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব[সম্পাদনা]

দর্শনীয় স্থান[সম্পাদনা]

বিথঙ্গল আখড়া
  1. মহারত্ন বাড়ি,
  2. কমলারানীর সাগর দীঘি
  3. রাজবাড়ীর ধ্বংসাবশেষ
  4. বিথঙ্গল আখড়া
  5. দাড়া-গুটি
  6. লক্ষী বাওর জলাবন
  7. বানিয়াচং রাজবাড়ি
  8. ভূপর্যটক রাম নাথের বাড়ি।
  9. মোঘল আমলের মসজিদ।
  10. স্যাম বাউল আখরা
  11. নীল সাহিত্যিক সাহিত্য কুটির

সংসদ সদস্য[সম্পাদনা]

নামআসনের নামরাজনৈতিক দলের নাম
মোঃ আব্দুল মজিদ খানহবিগঞ্জ-২আওয়ামী লীগ

উপজেলা পরিষদ[সম্পাদনা]

নামপদবীরাজনৈতিক দলের নাম
আবুল কাশেম চৌধুরীউপজেলা চেয়ারম্যানআওয়ামী লীগ
হাসিনা আক্তারমহিলা ভাইস চেয়ারম্যানআওয়ামী লীগ
ফারুক আমীনভাইস চেয়ারম্যানআওয়ামী লীগ

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1.  বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে বানিয়াচং"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৫[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2.  "এক নজরে বানিয়াচং - বানিয়াচং উপজেলা"। ২০২০-০৮-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-১২
  3.  ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর, সম্পাদকগণ (২০১২)। "বাংলাদেশ"। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743
  4.  "Population Census Wing, BBS."। ২০০৫-০৩-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ১০, ২০০৬
  5.  "List of Upazila Nirbahi Officers"। ২০১২-১১-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-০৮
  6. ↑ ঝাঁপ দিন:   "Archived copy"। ২০১২-০৯-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-০৮
  7.  "ইউনিয়নসমূহ - বানিয়াচং উপজেলা"। baniachong.habiganj.gov.bd। জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ৩ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ আগস্ট ২০২০

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]


Baniachong Upazila

From Wikipedia, the free encyclopedia
Jump to navigationJump to search
Baniachong

বানিয়াচং
Baniachong is located in Bangladesh
Baniachong
Baniachong
Location in Bangladesh
Coordinates: 24°32.5′N 91°20′ECoordinates24°32.5′N 91°20′E
Country Bangladesh
DivisionSylhet Division
DistrictHabiganj District
Area
 • Total482.25 km2 (186.20 sq mi)
Population
 (1991)
 • Total235,855
 • Density490/km2 (1,300/sq mi)
Demonym(s)Baniyachongi, Banyasongi
Time zoneUTC+6 (BST)
Postal code
3350
Websitewww.baniachong.habiganj.gov.bd
Baniachong (Bengaliবানিয়াচংSylhetiꠛꠣꠘꠤꠀꠌꠋ) is an Upazila of Habiganj District in the Division of SylhetBangladesh. Village Baniyachong is the biggest village in Asia.[1][2]

History[edit]

Baniachong constituted the grand estate (zamindari) of Anwar Khan, who was looked upon as a raja by the local people and the British regarded the raja of Baniachong as the only zamindar in Sylhet and other zamindars were regarded as mere taluqdars(landholders). Estate of Baniachong was so vast it crisscrossed all districts of Sylhet region as well as the greater Mymensingh, Dhaka and Comilla.
In accordance with the Pargana system introduced by Murshid Quli Khan in 1722, Anwar Khan claimed tenure of 28 Parganas of Muazzamabad, but his claim was rejected after an investigation by the revenue office, as these Parganas belong to the posterity of Shah Muazzam Uddin Qureshi, who assumed the name of Muazzam Khan when he ascended the throne of Muazzamabad.
Hence, these 28 Parganas: Banshikunda (Vamshikunda), Ranadigha, Shelvarsh, Sukhaid, Bétaal, Palash, Laxmanshree, Chamtala, Pagla (Paragala), Dohaliya, Bazu Jatua, Sinchapaid, Shafahar (Shaharpara), Sik Sonaita (Sonauta), Atuajan (Atuajahan), Aatgaon, Kuwazpur, Joar Baniyachung, Kasba Baniyachung, Jalsuka, Bithangal, Joanshahi, Mudaikaid (Mudakadi), Kuresha, Jantari (Yantri), Haveli Sonaita, Satar Sati and Paikuda, were allotted to new landholders that created numerous zamindars and taluquedars in former Muazzamabad (districts of Sunamganj and Habiganj).
The history of the battle between Anwar Khan and his brother Hussain Khan (Bara Bhuiyans of Baniachang) with the Mughal army in the first decade of the seventeenth century is found in the Baharistan-i-Gayebi. Zamindars of Banyachung was renowned for their generosity, but the last zamindar was more than generous; he was well known for his gullibility and his aged but adept and calculating servants such as dewans and chaudharies swindled him left, right and centre. By the time of the retirement, dewans and chauddharies working for Banyachung zamindar ended up holding more lands than the zamindar himself. This was achieved through a severance scheme conjured up by a shrewd dewan; this scheme made the zamindar honour-bound to grant land (taluque) to his servants on retirement and there were two categories of taluque: (i) Khalisa and (ii) Mujrahi, aka Mujrai. The first category of taluque, i.e. Khalisa, was reserved for the male servants and the second category of taluque, i.e. Mujrai, was reserved for zamindar's courtesans. This scheme ruined the zamindary of Baniyachung within a very short span of time and created numerous Khalisadar and Mujraidar in the region, who nowadays style themselves as chowdhury in Sylhet region.

Geography[edit]

Baniachong is located at 24.5417°N 91.3333°E . It has 39816 households and total area 482.25 km².

Demographics[edit]

As of the 1991 Bangladesh census, Baniachong has a population of 235855. Males constitute 50.84% of the population, and females 49.16%. This Upazila's eighteen up population is 115151. Baniachong has an average literacy rate of 20.8% (7+ years), and the national average of 32.4% literate.[3]
Baniachang Upazila with an area of 482.25 km2, is bounded by sullah and derai upazilas on the north, habiganj sadar and lakhai upazilas on the south, Habiganj sadar and nabiganj upazilas on the east, ajmiriganj, mithamain and austagram upazilas on the west. Main rivers are Kushiyara, Kalai and Barak. Notable Beels: Charagaon, Bata, Sonamua, Dhala, Chatal and Chandra Beel.
Baniachang (Town) consists of 7 mouzas. The area of the town is 3.06 km2. It has a population of 21111; male 50.75%, female 49.25%. Literacy rate among the town people is 25.3%. Once the town was the capital of the ancient Loud Kingdom of Sylhet. It has one post house ("dak bungalow").

Administration[edit]

Baniachang thana, now an upazila, was established in 1790 and was turned into a sub-division of a district in 1934. It consists of 15 union parishads, 237 mouzas and 337 villages.
Archaeological heritage and relics Remnants of ancient Rajbari (1737–38) at Puranbagh, Bibir Dargah Mosque, Bithangal Akhra.

Notable people[edit]

  1. Mohammad Abdur Rab, Bir Uttom (M.A.Rab, মোহাম্মদ আব্দুর রব) (1919 – 1975), First Chief of Staff of the Bangladesh Army in 1971.
  2. Sir Fazle Hasan Abed (Founder and Chairman BRAC, World's largest Non-Government Organization).

See also[edit]

References[edit]

  1. ^ http://baniachong.habiganj.gov.bd/site/page/3f66a340-5781-42e2-98dd-1abff8e2ae88/%E0%A6%8F%E0%A6%95%20%E0%A6%A8%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%87%20%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A6%82
  2. ^ Jayanta Singh Roy (2012), "Baniachang Upazila", in Sirajul Islam and Ahmed A. Jamal (ed.), Banglapedia: National Encyclopedia of Bangladesh (Second ed.), Asiatic Society of Bangladesh, retrieved 14 August 2016
  3. ^ "Population Census Wing, BBS". Archived from the original on 2005-03-27. Retrieved November 10, 2006.
  4. Jump up to:a b c "Archived copy". Archived from the original on 2012-09-11. Retrieved 2012-09-08.
  5. ^ "Archived copy". Archived from the original on 2012-11-28. Retrieved 2012-09-08.