সুবীর নন্দী!
প্রখ্যাত সুর সম্রাট এবং সঙ্গীত জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। ৬৬ বছর বয়সে খসে পড়লেন সিংগাপুর জেনারেল হাসপাতালে। চলে গেলেন না ফেরার দেশে। দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক প্রাপ্ত ও পাঁচ পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত প্রখ্যাত এই কন্ঠশিল্পি ১৯ নভেম্বর ১৯৫৩ সালে জন্ম গ্রহন করেছিলেন হবিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত এশিয়ার বৃহত্তম গ্রাম বানিয়াচং এ। উনার অকাল মৃত্যুতে আমরা বানিয়াচংবাসী সমগ্র দেশবাসীর সাথে গভীরভাবে শোকাহত ও মর্মাহত। উনার বিদেহী আত্নার শান্তি কামনা করছি, সমবেদনা জ্ঞাপন করছি উনার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি।
প্রখ্যাত সুর সম্রাট এবং সঙ্গীত জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। ৬৬ বছর বয়সে খসে পড়লেন সিংগাপুর জেনারেল হাসপাতালে। চলে গেলেন না ফেরার দেশে। দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক প্রাপ্ত ও পাঁচ পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত প্রখ্যাত এই কন্ঠশিল্পি ১৯ নভেম্বর ১৯৫৩ সালে জন্ম গ্রহন করেছিলেন হবিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত এশিয়ার বৃহত্তম গ্রাম বানিয়াচং এ। উনার অকাল মৃত্যুতে আমরা বানিয়াচংবাসী সমগ্র দেশবাসীর সাথে গভীরভাবে শোকাহত ও মর্মাহত। উনার বিদেহী আত্নার শান্তি কামনা করছি, সমবেদনা জ্ঞাপন করছি উনার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি।
Let’s have a look ☹
Subir Nandi!
Renowned and stellar
musician in the music world. Breathed his last at the age of 66, at the General
Hospital in Singapore. He is no more. He has got second the highest civilian
award of Bangladesh, the Ekushey Padak, as well as got five times the National
Film Award. This renowned singer was born on November 19, 1953, at Baniachang,
Habigonj, which is the largest village in Asia. We, the inhabitants of
Baniyachong along with the people all over the country are
deeply mourn and shocked at his sudden death. We pray for his departed soul,
and conveyed condolences to his grief-stricken family.
দেশের সঙ্গীত জগতকে যিনি
সমৃদ্ধ করে গিয়েছেন তার সুরেলা কন্ঠে গাওয়া আড়াই হাজার গানে, কিছু সময় ব্যয় করে
তাঁর সম্পর্কে একটি তথ্য বহুল লেখা পোস্ট করে কিছুটা ঋণ মুক্তির চেষ্টায়…
১৯৫৩ সালের ১৯ নভেম্বর হবিগঞ্জ জেলার তেলিয়াপাড়া চা বাগানে তার জন্ম। সুবীর নন্দীর বাবা সুধাংশু নন্দী তখনকার একজন মেডিকেল অফিসার ছিলেন। বাবার চাকরিসূত্রে তার শৈশব কেটেছে চা বাগানেই । পাঁচ-ছয় বছর বয়স পর্যন্ত বাগানেই ছিলেন। সেখানের একটি স্কুলেই প্রথম হাতেখড়ি। তবে পড়াশোনার অধিকাংশ সময় কেটেছে হবিগঞ্জ শহরে।
সঙ্গীতের সাথে তিনি যুক্ত হয়েছিলেন মায়ের অনুপ্রেরণায়। তার মা পুতুল রানী খুবই চমৎকার গান করতেন। কিন্তু পেশাদারি সঙ্গীতে আসেননি কখনও। সুবীর নন্দীর বয়স যখন ৭-৮ বছর। বড় ভাই তখন ওস্তাদের কাছে গান শিখতেন। তখন তিনিও মায়ের কাছে গান শেখার বায়না ধরেন। মা বললেন, এখন তুমি আমার কাছেই শেখ। আরেকটু বড় হও তারপর ওস্তাদের কছে শিখবে। ভাই তপন কুমার নন্দীর কাছ থেকেও সুবীর নন্দী গানের তালিম নিয়েছেন। এরপর স্থানীয় জগদীশপুর হাইস্কুলেও শিখেছিলেন তিনি । তাছাড়া ভাইবোনের সাথে দীর্ঘদিন পরলোকগত ওস্তাদ বাবর আলী খান সাহেবের কাছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তালিম নিয়েছেন তিনি।
১৯৬৪ সালে তিনি প্রথম ঢাকায় আসেন। জীবনের প্রথম গান রেকর্ড করেছিলাম ১৯৬৭ সালে রেডিওতে। পেশাগতভাবে সঙ্গীতে আসা হয় সত্তরের দশকে। সুবীর নন্দীর প্রথম প্লে-ব্যাক রাজা হোসেন খান ও সুজেয় শ্যামের (রাজা শ্যাম) সঙ্গীত পরিচালনায় আবদুস সামাদ পরিচালিত ‘সূর্য গ্রহণ’ ছবিতে ১৯৭৪ সালে। এর আগে ১৯৭২ সালে প্রথম ঢাকা রেডিওতে লাইভ অনুষ্ঠানে গান করে ছিলেন তিনি।
বরেণ্য এই শিল্পী দীর্ঘ ক্যারিয়ারে গেয়েছেন আড়াই হাজারেরও বেশি গান। ১৯৮১ সালে তার প্রথম একক অ্যালবাম ‘সুবীর নন্দীর গান’ বাজারে আসে ডিসকো রেকর্ডিংয়ের ব্যানারে। চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করে চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেছেন তিনি। আর চলতি বছরে সংগীতে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করেছে কণ্ঠশিল্পী সুবীর নন্দীকে।
সুবীর নন্দী
|
|
জন্ম
|
১৯ নভেম্বর ১৯৫৩
হবিগঞ্জ, সিলেট, পূর্ব পাকিস্তান
|
মৃত্যু
|
৭ মে ২০১৯ (বয়স ৬৫)
|
জাতীয়তা
|
বাংলাদেশী
|
জাতিসত্তা
|
|
পেশা
|
সঙ্গীতশিল্পী
|
পুরস্কার
|
একুশে পদক (২০১৯)
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (৫ বার) |
সুবীর নন্দী (১৯
নভেম্বর ১৯৫৩ - ৭ মে ২০১৯) ছিলেন একজন বাংলাদেশী
সঙ্গীতশিল্পী। তিনি মূলত চলচ্চিত্রের গানে কন্ঠ দিয়ে খ্যাতি অর্জন করেন।
চলচ্চিত্রের সঙ্গীতে তার অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে পাঁচবার জাতীয়
চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান করেন। তিনি মহানায়ক(১৯৮৪), শুভদা (১৯৮৬), শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৯), মেঘের পরে মেঘ (২০০৪) ও মহুয়া
সুন্দরী (২০১৫) চলচ্চিত্রের গানে কন্ঠ
দিয়ে পাঁচবার এই পুরস্কার লাভ করেন। সঙ্গীতে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত করে।[৩]
চলচ্চিত্রে নন্দীর গাওয়া উল্লেখযোগ্য গান হল
‘দিন যায় কথা থাকে’,
‘আমার এ দুটি চোখ পাথর তো নয়’, ‘পৃথিবীতে
প্রেম বলে কিছু নেই’, ‘আমি বৃষ্টির কাছ থেকে কাঁদতে শিখেছি’,
‘হাজার মনের কাছে প্রশ্ন রেখে’, ‘তুমি এমনই
জাল পেতেছ’, ‘বন্ধু হতে চেয়ে তোমার’, ‘কতো যে তোমাকে বেসেছি ভালো’, ‘পাহাড়ের কান্না দেখে’,
‘কেন ভালোবাসা হারিয়ে যায়’, একটা ছিল সোনার
কইন্যা’, ‘ও আমার উড়াল পঙ্খীরে’। তার প্রকাশিত প্রথম গানের
অ্যালবাম সুবীর নন্দীর গান (১৯৮১)। এছাড়া তার অন্যান্য অ্যালবামগুলো হল প্রেম বলে কিছু নেই, ভালোবাসা কখনো মরে
না, সুরের ভুবনে, গানের সুরে আমায় পাবে (২০১৫) প্রকাশিত হয়
এবং ভক্তিমূলক প্রণামাঞ্জলী।
প্রাথমিক জীবন
সুবীর নন্দী হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচং থানায়
নন্দী পাড়া নামক মহল্লায় এক কায়স্থ সম্ভ্রান্ত সঙ্গীত পরিবারে জন্ম গ্রহণ
করেন।।তার নানা বাড়ি শ্রীমঙ্গল উপজেলার বাদেআলিশা গ্রামে. তার পিতা- সুধাংশু
নন্দী ছিলেন একজন চিকিৎসক ও সঙ্গীতপ্রেমী। তার মা পুতুল রানী চমৎকার গান গাইতেন
কিন্তু রেডিও বা পেশদারিত্বে আসেন নি। ছোটবেলা থেকেই তিনি ভাই-বোনদের সঙ্গে
শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে তালিম নিতে শুরু করেন ওস্তাদ বাবর আলী খানের কাছে। তবে সঙ্গীতে
তার হাতেখড়ি মায়ের কাছেই।[৪] বাবার চাকরি সূত্রে তার
শৈশবকাল চা বাগানেই কেটেছে। পাঁচ-ছয় বছর বয়স পর্যন্ত বাগানেই ছিলেন। চা বাগানে
খ্রিস্টান মিশনারিদের একটি স্কুল ছিল, সেখানেই পড়াশোনা
করেন। তবে পড়াশোনার অধিকাংশ সময়ই তার কেটেছে হবিগঞ্জ শহরে। হবিগঞ্জ শহরে তাদের
একটি বাড়ি ছিল, সেখানে ছিলেন। পড়েছেন হবিগঞ্জ গভঃ
হাইস্কুলে। তারপর হবিগঞ্জ বৃন্দাবন কলেজে। মুক্তিযুদ্ধের সময় সুবীর নন্দী সেকেন্ড
ইয়ারে পড়তেন।
কর্মজীবন
১৯৬৩ সালে তৃতীয় শ্রেণী থেকেই তিনি গান
করতেন। এরপর ১৯৬৭ সালে তিনি সিলেট বেতারে গান করেন। তার গানের ওস্তাদ ছিলেন গুরু
বাবর আলী খান। লোকগানে ছিলেন বিদিত লাল দাশ। সুবীর নন্দী গানের জগতে
আসেন ১৯৭০ সালে ঢাকা রেডিওতে প্রথম রেকর্ডিং এর মধ্য দিয়ে। প্রথম গান 'যদি কেউ
ধূপ জ্বেলে দেয়' -এর গীত রচনা করেন মোহাম্মদ মুজাক্কের এবং
সুরারোপ করেন ওস্তাদ মীর কাসেম। ৪০ বছরের দীর্ঘ ক্যারিয়ারে গেয়েছেন আড়াই
হাজারেরও বেশি গান। বেতার থেকে টেলিভিশন, তারপর চলচ্চিত্রে
গেয়েছেন অসংখ্য জনপ্রিয় গান। চলচ্চিত্রে প্রথম গান করেন ১৯৭৬ সালে আব্দুস সামাদ
পরিচালিত সূর্যগ্রহণ চলচ্চিত্রে। ১৯৭৮ সালে আজিজুর
রহমান পরিচালিত অশিক্ষিত চলচ্চিত্রে রাজ্জাকের ঠোঁটে তার গাওয়া 'মাস্টার সাব আমি নাম দস্তখত শিখতে
চাই' গানটি জনপ্রিয়তা অর্জন করে।[৭] ১৯৮১ সালে
তার একক অ্যালবাম সুবীর নন্দীর গান ডিসকো রেকর্ডিংয়ের ব্যানারে বাজারে আসে। তিনি গানের পাশাপাশি দীর্ঘদিন
ব্যাংকে চাকরি করেছেন।এছাড়া তার প্রেম বলে কিছু নেই, ভালোবাসা কখনো মরে না, সুরের ভুবনে, গানের সুরে আমায় পাবে (২০১৫) প্রকাশিত হয়
এবং প্রণামাঞ্জলী নামে
একটি ভক্তিমূলক গানের অ্যালবামও প্রকাশিত হয়।
মৃত্যু
নন্দী দীর্ঘদিন ফুসফুস, কিডনি ও
হৃদরোগে ভুগছিলেন। ১৪ই এপ্রিল তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে। ৩০ এপ্রিল
তাকে সিঙ্গাপুর নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানে ৫ ও ৬ই মে পরপর দুইদিন হার্ট অ্যাটাকের পর তিনি ২০১৯ সালের ৭ই মে ৬৬ বছর বয়সে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।
কর্ম
স্টুডিও
অ্যালবাম
·
দুখের পর সুখ
·
প্রেম বলে কিছু নেই
·
ভালোবাসা কখনো মরে না
·
সুরের ভুবনে
·
গানের সুরে আমায় পাবে (২০১৫)
চলচ্চিত্র
তিনি অসংখ্য চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।
তার মধ্যে রয়েছে:
·
শুভরাত্রি (১৯৮৫)
·
মায়ের অধিকার (১৯৯৬)
·
শত্রু শত্রু খেলা (২০০৭)
·
দুই পুরুষ (২০১১)
·
মাটির পিঞ্জিরা (২০১৩)
পুরস্কার ও সম্মাননা
·
o ১৯৮৬: শ্রেষ্ঠ পুরুষ
কন্ঠশিল্পী - শুভদা
o ১৯৯৯: শ্রেষ্ঠ পুরুষ
কন্ঠশিল্পী - শ্রাবণ মেঘের দিন
o ২০০৪: শ্রেষ্ঠ পুরুষ কন্ঠশিল্পী
- মেঘের পরে মেঘ
o ২০১৫: শ্রেষ্ঠ পুরুষ
কন্ঠশিল্পী - মহুয়া সুন্দরী
·
o ১৯৭৭: সেরা পুরুষ
কন্ঠশিল্পী
o ১৯৮৫: সেরা পুরুষ
কন্ঠশিল্পী - শুভরাত্রি
o ১৯৮৬: সেরা পুরুষ
কন্ঠশিল্পী – শুভদা
Subir Nandi
Subir Nandi
|
|
Background information
|
|
Native name
|
সুবীর নন্দী
|
Born
|
19 November 1953
Habiganj, Sylhet, East Bengal, Dominion of Pakistan |
Died
|
7 May 2019 (aged 66)
Singapore |
Genres
|
Classical Music
|
Instruments
|
|
Years active
|
1970s-2019
|
Subir Nandi (19 November 1953 –
7 May 2019) was a Bangladeshi musician. He won Bangladesh
National Film Award for Best Male Playback Singer five times
for his performance in the films Mahanayak (1984), Shuvoda (1986), Srabon Megher
Din (1999), Megher Pore Megh (2004)
and Mohua Sundori (2015). He was awarded Ekushey Padak in
2019 by the Government of Bangladesh.
Early life
Nandi was born in Sylhet,
Bangladesh. He spent his childhood in Dhaka and Kolkata. His
father was a doctor and medical officer at Teliapara Tea Estate. Subir has nine
siblings. All ten of them learnt music from Ustad Babar Ali Khan. He grew up
listening to Pankaj Mullick, Kundan Lal
Saigal, Sandhya Mukhopadhyay, and Manna Dey. In
1972, Subir recorded his first song, Jodi Keu Dhup Jele Dai,
written by Mohammed Muzakker and composed by Ustad Mir Kasem.
Career
Nandi's musical career started since 1970s. He
sang notable songs like "Tumi Emoni Jaal Petecho
Shongshare","Amar Ei Duti Chokh Pathor To Noi","Ek Je Chilo
Sonar Konna","O Amar Ural Ponkhire". His work in the film Mahanayak (1984)
made him got the breakthrough. He also received his first national film award
in his career. He went on singing songs like Shrabon Megher Din and Megher
Opare Megh. He was awarded National Film Award for both of the films. In an
interview with BTV he claimed that he had sung already
2000 film songs setting the record of second highest number of songs sung by
any male singer only after Andrew Kishore.[citation needed]
In 1994, Nandi rendered songs at the House
of Commons in United Kingdom.
Beginning: 1972-1980
Nandi performed on radio, television, film
and live at stage. He initiated his career in 1972 with the song Jodi
Keu Dhup Jele Dai. It was composed by Ustad Mir Kasem and the lyricist was
Mohammed Muzakker. He sang Din Jaye Kotha Thake, a song from a film
with the same title. The lyrics were written by Khan Ataur Rahman. He composed
the song.[citation needed]
Breakthrough and recognition: 1980s
1970's history: Nandi learnt folk music
from Bidit Lal Das, a Bangladeshi folk singer. Nandi
was member of a musical band named Bidit Lal Das & His Team. The band was
founded in 1972. Other members were Akramul Islam, Jamaluddin Banna, Rakhal
Chakrabarty, Himangshu Goswami, Himangshu Biswas and many others.[citation needed]
Collaborations
Nandi's career spans almost four decades.
Since the beginning, he has collaborated with most of the music directors of
our country. He worked with yesteryear composers such as Alauddin Ali, Prodeep
Saha, Satya Saha, Somor Das, Sheikh Saadi Khan, Alam Khan as well as with the
new generation youngsters such as Habib Wahid, S. I. Tutul, Bappa Majumdar,
Emon Saha, Showkat Ali Emon, Kabir Bokul etc. He has sung duets with all of his
contemporary female artists such as Runa Laila, Sabina Yasmin, Ferdousi Rahman,
Kanak Chapa, Shahnaz Rahmatullah, Rijia Parveen etc.
Personal life
Nandi married in 1981.
Awards
·
Bangladesh
National Film Award for Best Male Playback Singer; 1984, 1986, 1999,
2004, 2015
·
Citibank Lifetime Achievement award; 2012
·
Bangladesh Film Journalist Association
awards; 1977, 1982, 1985 and 1986
·
Ekushey Padak for
music; 2019
Works
Studio albums
·
Dukher Pore Shukh
·
Prem Bole Kichu Nei
·
Valobasha Kokhono Morena
·
Surer Bhubone
·
Ganer Sure Amay Pabe 2015
Films
·
Devdas (1982)
·
Mahanayak (1984)
·
Simana Periye (1985)
·
Ammajan (1999)
·
Srabon Megher Din (1999)
·
Megher Opare Megh (2004)
·
Shudha (2004)
· Shasti (2006)Link
জন্মিলে মরতে হবে, কার কোথায় জায়গা হবে?
চলনা সবাই মিলে ভালো হয়ে যাই…
অহ খোদার বান্দাগণ! শোন দিয়া মন,
সময় থাকতে করো পাপের ক্ষতি পূরণ।
-পাপী।
সাঙ্গবাই আসিফ আকবর।
I'm not sure the place you're getting your information, however great topic.
ReplyDeleteI needs to spend a while learning more or figuring out more.
Thank you for excellent information I was in search of this
information for my mission.
Sangat bermanfaat sekali gan. Kayanya bagus buat di coba nih
ReplyDeleteilmunya. Bukn hanya saua saja yang merasakan manfaatnya
loh, tetawpi buat orang lain juga.
When I initially left a comment I seem to have clicked the -Notify me when new comments
ReplyDeleteare added- checkbox and from now on every time a comment is added I receive 4 emails with
the exact same comment. There has to be a means you are able to remove me from that service?
Thank you!
Cheltenham betting started in the year 1902 with just a skeleton structure of numerous races over the course of 3 days, as years pass a number of showpiece races happen to
ReplyDeletebe included with the festival and due to this just last 2005
the National Hunt's premiere horse racing betting event became a four day highlighted event that
gives more excitement and hopes to prospects horse race enthusiasts.
It is incredibly latest internet betting, which can be finding a great deal of popularity among youngsters from
all areas of life, teenagers and older people.
Like recounted before, this can be a spot where sports spread betting will disclose
results profitable ones I mean.
Su forma de describir todo en el presente artículo es
ReplyDeleterealmente agradable, todos pueden comprenderlo de forma fácil,
mil gracias. ¡Volveré, ya que he marcado esta página como preferida y lo he twitteado a mis seguidores!
Bangla Short Film