মাসের
শেষের দিকে তাদের বিবাহ হবার কথা ছিলো, তাদের বাগদান সম্পন্য হয়েছিলো
কিন্তু দখলদার ইহুদি, খুনি ইজরাইলি বিমান হামলায় শাহাদাত বরন করেন এই বোনের
জান্নাতি(ইনশাআল্লাহ) স্বামী।
হবু বরকে শেষ বিদায় জানাতে এসেছিলেন এই ফিলিস্তিনি বোন। যেখানে এই বোনের স্বামীর সাথে একসাথে থাকার কথা ছিলো সেখানে আজ এই বোন এসেছে শহীদ স্বামীকে শেষ বিদায় জানাতে । একজন নারীর জন্য তা কতোটা কষ্টকর তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না ।
রমজানের এই মাসে ফিলিস্তিনে মুসলমানদের রক্তের দরিয়া বইছে। ফিলিস্তিন মুসলিমদের নিজ ভূমি থেকে উচ্ছেদকারী ইজরাইল বিমান থেকে কখন বোমা হামলা করবে এই অপেক্ষায় থাকে নিরীহ ফিলিস্তিনি জনগণ । গত রাতে বিমান হামলায় নিরপরাধ শিশুসহ ১৫ জন ফিলিস্তিন আহত হয়েছে । এক শিশুর শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে । ভাবা যায় ! ফিলিস্তিনে আমাদের মুসলিম ভাই-বোনরা কত কষ্টে আছে !
আজ বিশ্ব মুসলিম নীরব ! নীরব বিলাসী মুসলিম শাসকরা ! মজা লুটছে বিশ্বকাপ আর ইসলাম বহিঃর্ভূত নানা কাজে, অথচ আমাদের আজ এই নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকা ফরজ ছিলো।
প্রিয় ভাই ,
আপনি যখন রঙিন পর্দায় বিশ্বকাপ ফুটবলের খেলা দেখে গোল বলে চিৎকার দিয়ে উঠেন , তখন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নির্যাতিত মাজলুম মুসলিমরা জালিমের জুলুম সহ্য করতে না পেরে ইয়া আল্লাহ বলে চিৎকার করে উঠে । আপনি যখন ভাল খাবার দিয়ে শান্তিতে সেহরী-ইফতার করেন , তখন ফিলিস্তিনের মুসলিমরা ইজরাইলি বিমানের ভয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে । জানি ! আমি ,আপনি তাদের জন্য কিছু করতে পারতেছিনা , কিন্তু যেটা করতে পারবো সেটা পারমাণবিক বোমার চেয়ে শক্তিশালী । আর সেই কাজটা হোল "দুয়া" । তাই আজ থেকে প্রতি ওয়াক্তে নামাজের পর সারা বিশ্বের নির্যাতিত মুসলিমদের জন্য দুয়া করতে ভুলবেন না । রাসুল(সাঃ) বলেছেন, "সারা মুসলিম উম্মাহ একটি দেহের মত , যার এক দিকে ব্যাথা উঠলে , সারা শরীরে ব্যাথা দেখা দিবে" । অর্থাৎ , বিশ্বের যেকোন প্রান্তে কোন মুসলিম কষ্ট পেলে তা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য কষ্টের কারণ হবে । আল্লাহুয়াকবার , এটাই মুসলিম ভ্রাতৃত্ব ।
হবু বরকে শেষ বিদায় জানাতে এসেছিলেন এই ফিলিস্তিনি বোন। যেখানে এই বোনের স্বামীর সাথে একসাথে থাকার কথা ছিলো সেখানে আজ এই বোন এসেছে শহীদ স্বামীকে শেষ বিদায় জানাতে । একজন নারীর জন্য তা কতোটা কষ্টকর তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না ।
রমজানের এই মাসে ফিলিস্তিনে মুসলমানদের রক্তের দরিয়া বইছে। ফিলিস্তিন মুসলিমদের নিজ ভূমি থেকে উচ্ছেদকারী ইজরাইল বিমান থেকে কখন বোমা হামলা করবে এই অপেক্ষায় থাকে নিরীহ ফিলিস্তিনি জনগণ । গত রাতে বিমান হামলায় নিরপরাধ শিশুসহ ১৫ জন ফিলিস্তিন আহত হয়েছে । এক শিশুর শরীর থেকে পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে । ভাবা যায় ! ফিলিস্তিনে আমাদের মুসলিম ভাই-বোনরা কত কষ্টে আছে !
আজ বিশ্ব মুসলিম নীরব ! নীরব বিলাসী মুসলিম শাসকরা ! মজা লুটছে বিশ্বকাপ আর ইসলাম বহিঃর্ভূত নানা কাজে, অথচ আমাদের আজ এই নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকা ফরজ ছিলো।
প্রিয় ভাই ,
আপনি যখন রঙিন পর্দায় বিশ্বকাপ ফুটবলের খেলা দেখে গোল বলে চিৎকার দিয়ে উঠেন , তখন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নির্যাতিত মাজলুম মুসলিমরা জালিমের জুলুম সহ্য করতে না পেরে ইয়া আল্লাহ বলে চিৎকার করে উঠে । আপনি যখন ভাল খাবার দিয়ে শান্তিতে সেহরী-ইফতার করেন , তখন ফিলিস্তিনের মুসলিমরা ইজরাইলি বিমানের ভয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকে । জানি ! আমি ,আপনি তাদের জন্য কিছু করতে পারতেছিনা , কিন্তু যেটা করতে পারবো সেটা পারমাণবিক বোমার চেয়ে শক্তিশালী । আর সেই কাজটা হোল "দুয়া" । তাই আজ থেকে প্রতি ওয়াক্তে নামাজের পর সারা বিশ্বের নির্যাতিত মুসলিমদের জন্য দুয়া করতে ভুলবেন না । রাসুল(সাঃ) বলেছেন, "সারা মুসলিম উম্মাহ একটি দেহের মত , যার এক দিকে ব্যাথা উঠলে , সারা শরীরে ব্যাথা দেখা দিবে" । অর্থাৎ , বিশ্বের যেকোন প্রান্তে কোন মুসলিম কষ্ট পেলে তা প্রত্যেক মুসলিমের জন্য কষ্টের কারণ হবে । আল্লাহুয়াকবার , এটাই মুসলিম ভ্রাতৃত্ব ।
No comments:
Post a Comment